Karmasanskriti-logo
Loading ...

Karmasanskriti

Google Ads

CTET-2022 EXAM NOTIFICATION / ‘সি-টেট’ ডিসেম্বর-২০২২ পরীক্ষার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ

Central Board of Secondary Education is going to organize  Central Teachers Eligibility Test (CTET) – December 2022 to recruit teachers for class 1 to 8 in schools of the Central Government (KVS, NVS, Central Tibetan Schools, etc.) and schools under the administrative control of UT’s of Chandigarh, Dadra & Nagar Haveli, Daman & Diu and Andaman & Nicobar Islands, Lakshadweep and NCT of Delhi.

Posts: Teachers

Eligibility: Diploma in Education/Elementary Education/ B.Ed Degree etc.

Application fee: The registration fee for the general & OBC category is Rs. 1000 for one paper (either paper 1 or paper 2) & Rs. 1,200, opting for both the papers (paper 1 & paper 2). Others need to pay Rs. 500 (either paper 1 or paper 2) & Rs. 600 opting for both the papers (paper 1 & paper 2).

Last date of online application:  24/11/2022

…………………………………

কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়, তিববতি স্কুলে ও নবোদয় বিদ্যালয় সহ কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন স্কুলে (প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত) শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগের জন্য সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (সিবিএসসি) ১৬তম ‘সি-টেট’ (সেন্ট্রাল টিচার্স এলিজিবিলিটি টেস্ট) পরীক্ষার আয়োজন করবে৷ কম্পিউটার ভিত্তিক এই পরীক্ষার সিলেবাসে দুটি ভাষা পেপার রয়েছে৷ এই দুটি ভাষা পেপারের যে কোনো একটি পেপার বাংলা ভাষা নিতে পারবেন৷ যে কোনো দুটি ভাষা পছন্দ করার সুযোগ পাবেন মোট এই ২০ টি ভাষা থেকে- বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, সংসৃকত, উর্দু, অসমিয়া, গারো, গুজরাটি, কন্নড়, খাসি, মালয়ালম, মণিপুরি, মারাঠি, মিজো, নেপালি, ওড়িয়া, পাঞ্জাবি, তামিল, তেলেগু ও তিববতি৷ সি-টেট-এ দুটি পেপারের ওপর পরীক্ষা হবে৷ প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষক-শিক্ষিকা হওয়ার জন্য প্রথম পেপার, ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষক-শিক্ষিকা হওয়ার জন্য দ্বিতীয় পেপারের পরীক্ষায় বসতে হবে৷ যোগ্যতা থাকলে দুটি পেপারের পরীক্ষায় বসার সুযোগ পাবেন৷ একবার সি-টেট পরীক্ষায় পাশ করলে এই সার্টিফিকেট আজীবন বৈধ থাকবে৷ একজন প্রার্থী যতবার খুশি সি-টেট পরীক্ষায় বসতে পারেন৷ সি-টেট পরীক্ষায় পাশ করে সার্টিফিকেট পেয়ে থাকলে স্কোর বাড়ানোর জন্য পুনরায় সি-টেট পরীক্ষা দেওয়া যাবে৷ অনলাইনে আবেদন করতে হবে ৩১ অক্টোবর, ২০২২ থেকে ২৪ নভেম্বর, ২০২২-এর মধ্যে৷

শিক্ষাগত যোগ্যতা: (ক) প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষক-শিক্ষিকা: এর জন্য নিম্নলিখিত যে কোনো একটি যোগ্যতা থাকতে হবে – (১) ৫০ শতাংশ নম্বরসহ উচ্চমাধ্যমিক ও এলিমেন্টারি এডুকেশনে ২ বছরের ডিপ্লোমা পাশ বা অন্তিম বর্ষে পাঠরত, (২) ৪৫ শতাংশ নম্বরসহ উচ্চমাধ্যমিক ও এনসিটিই রেগুলেশনস, ২০০২  অনুযায়ী এলিমেন্টারি এডুকেশনে ২ বছরের ডিপ্লোমা বা শেষ বর্ষে পাঠরত, (৩) ৫০ শতাংশ নম্বরসহ উচ্চমাধ্যমিক ও এলিমেন্টারি এডুকেশনে ৪ বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রি বা শেষ বর্ষে পাঠরত (৪) ৫০ শতাংশ নম্বর সহ উচ্চমাধ্যমিক ও স্পেশাল এডুকেশনে ২ বছরের ডিপ্লোমা বা শেষ বর্ষে পাঠরত, (৫) ৫০ শতাংশ নম্বরসহ গ্র্যাজুয়েট ও সঙ্গে বিএড পাশ হলেও আবেদনের যোগ্য, তবে প্রাইমারি টিচারে নিযুক্ত হওয়ার পর ২ বছরের মধ্যে এনসিটিই স্বীকৃত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ৬ মাসের এলিমেন্টারি এডুকেশনে ব্রিজ কোর্স করে নিতে হবে৷

(খ) ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষক-শিক্ষিকা: এর জন্য নিম্নলিখিত যে কোনো একটি যোগ্যতা থাকতে হবে – (১) গ্র্যাজুয়েট ও এলিমেন্টারি এডুকেশনে ২ বছরের ডিপ্লোমা বা শেষ বর্ষে পাঠরত, (২) ৫০ শতাংশ নম্বরসহ গ্র্যাজুয়েট ও ১ বছরের বিএড পাশ বা পাঠরত, (৩) ৪৫ শতাংশ নম্বরসহ গ্র্যাজুয়েট ও এনসিটিই নিয়ম অনুযায়ী ১ বছরের বি.এড পাশ বা পাঠরত (৪) ৫০ শতাংশ নম্বরসহ উচ্চমাধ্যমিক ও এলিমেন্টারি এডুকেশনে ৪ বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রি বা পাঠরত, (৫) ৫০ শতাংশ নম্বরসহ উচ্চমাধ্যমিক ও ৪ বছরের বিএ / বিএসসি-এড বা বিএ-এড / বিএসসি-এড পাশ বা পাঠরত, (৬) ৫০ শতাংশ নম্বরসহ স্নাতক ও স্পেশাল এডুকেশনে ১ বছরের বি.এড পাশ বা পাঠরত৷

উল্লেখিত দু’টি যোগ্যতার ক্ষেত্রেই তপশিলি সম্প্রদায়/ওবিসি/প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার নম্বরে ৫ শতাংশ ছাড় রয়েছে৷ সবক্ষেত্রেই এনসিটিই স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে টিচার এডুকেশনের ডিগ্রি বা ডিপ্লোমা থাকতে হবে৷ স্পেশাল এডুকেশনের ডিগ্রি বা ডিপ্লোমা কোর্স পাশ হতে হবে রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার স্বীকৃত যে কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে৷

আবেদনের পদ্ধতি: www.ctet.nic.in-এর মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে৷ এর জন্য প্রার্থীর একটি বৈধ ই-মেল আইডি ও মোবাইল নম্বর থাকতে হবে৷ দরখাস্ত পূরণের সময় পাসপোর্ট মাপের ছবি ১০ থেকে ১০০ কেবির মধ্যে, ৩.৫ সেমি x ১.৫ সেমি মাপের সই ৩ থেকে ৩০ কেবির মধ্যে স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে৷ অনলাইনে বা অফলাইনে দরখাস্ত ফি জমা করতে হবে ২৫ নভেম্বর, ২০২২ বিকেল সাড়ে ৩টে-র মধ্যে৷ দরখাস্ত ফি – (ক) জেনারেল ও ওবিসি (এনসিএল) প্রার্থী – কেবলমাত্র প্রথম থেকে পঞ্চম বা ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগের যে কোনো একটি পরীক্ষায় বসলে ১০০০ টাকা৷ দুটি পরীক্ষায় বসলে ১২০০ টাকা৷ (খ) তপশিলি সম্প্রদায়ভুক্ত/শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থী – কেবলমাত্র প্রথম থেকে পঞ্চম বা ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগের যে কোনো একটি পরীক্ষায় বসলে ৫০০ টাকা৷ দুটি পরীক্ষায় বসলে ৬০০ টাকা৷ নির্দেশানুসারে দরখাস্ত পূরণ করার পর সাবমিট করে কনফার্মেশন পেজের এক কপি প্রিন্ট নিয়ে নিতে হবে, পরে এর প্রয়োজন হবে৷

পরীক্ষা পদ্ধতি: (ক) প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি (পেপার-১) – মোট ৫টি বিষয়ের ওপরে মাল্টিপল চয়েজ টাইপ প্রশ্ন হয়৷ প্রতিটি বিষয়ের ওপর ৩০টি করে মোট ১৫০টি প্রশ্ন থাকে৷ বিষয়গুলি হল – শিশু উন্নয়ন ও মনস্তত্ত্ব, প্রথম ভাষা, দ্বিতীয় ভাষা, অঙ্ক ও পরিবেশ বিদ্যা৷ প্রতিটি প্রশ্নের মান ১৷ মোট ১৫০ নম্বরের পরীক্ষায় সময় থাকবে আড়াই ঘণ্টা৷

(খ) ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি (পেপার-২) – মোট ৫টি বিষয় থাকে৷ (১) শিশু উন্নয়ন ও মনস্তত্ত্বের ওপর ৩০টি প্রশ্ন (২) প্রথম ভাষার ওপর ৩০টি প্রশ্ন (৩) তৃতীয় পেপারে দ্বিতীয় ভাষার ওপর ৩০টি প্রশ্ন (৪) অঙ্ক ও বিজ্ঞানের শিক্ষক-শিক্ষিকা পদের প্রার্থীদের জন্য চতুর্থ পেপারে অঙ্ক ও বিজ্ঞানের ওপর ৬০টি প্রশ্ন (৫) সমাজ বিজ্ঞান-এর শিক্ষক-শিক্ষিকা পদের প্রার্থীদের জন্য পঞ্চম পেপারে সমাজ বিজ্ঞানের ওপর ৬০টি প্রশ্ন থাকবে৷ প্রতিটি প্রশ্নের মান ১৷ অঙ্ক, বিজ্ঞান ও সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষক-শিক্ষিকা ছাড়া অন্যান্যদের ক্ষেত্রে চতুর্থ বা পঞ্চম যে কোনো একটি বিষয়ের উত্তর করতে হবে৷

মোট ১৫০ নম্বরের পরীক্ষায় আড়াই ঘণ্টা সময় থাকবে৷ অ্যাডমিট কার্ড ও সচিত্র পরিচয়পত্র যেমন ভোটার আইডি, প্যান / আধার কার্ড, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে যেতে হবে৷ সি-টেট পরীক্ষায় কোনো নেগেটিভ মার্কিং নেই৷ ৬০ শতাংশ বা তার থেকে বেশি নম্বর পেলে ‘সি-টেট’ সার্টিফিকেট পাওয়া যাবে৷ স্কুল ম্যানেজমেন্ট (সরকার, স্থানীয় প্রশাসন, সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত বা সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত নয় এমন স্কুল) মনে করলে সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থীদের জন্য সি-টেট পরীক্ষার শতকরা নম্বরে ছাড় দিতে পারে৷ উল্লেখ্য, ‘সি-টেট’ পরীক্ষায় পাশ মানেই স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা হওয়ার অধিকার পাওয়া যায় না, এটি কেবলমাত্র যোগ্যতা নির্ণায়ক পরীক্ষা৷ এই পরীক্ষাটি আয়োজিত হবে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যভিত্তিক কেন্দ্রে৷ অতিরিক্ত তথ্যের জন্য দেখুন উল্লেখিত ওয়েবসাইট৷

Official Websitehttps://ctet.nic.in

Official Notification: Click Here

Share it :