Indicative Advt. No. 13/2023
The Public Service Commission, West Bengal has published indicative advertisement of Clerkship Examination, 2023.
……………………………………….
পি.এস.সি’র ক্লার্কশিপ ২০২৩ পরীক্ষার মাধ্যমে রাজ্যের বিভিন্ন দপ্তরে কয়েকশো ক্লার্ক নিয়োগ
রাজ্য সরকারের সেক্রেটারিয়েট, ডিরেক্টরেট, ডিস্ট্রিক্ট অফিস ও কলকাতা সহ বিভিন্ন রিজিওনাল অফিসে শীঘ্রই কয়েকশো ক্লার্ক নিয়োগ করা হবে (বিজ্ঞপ্তি নং ১৩/২০২৩)৷ ফর্ম ফিলাপের সময় কোন দপ্তরে চাকরি করতে চান তার পছন্দের তালিকা ক্রমানুযায়ী উল্লেখ করে দেবেন৷ প্রার্থী বাছাই করবে পাবলিক সার্ভিস কমিশন৷ বাংলায় কথা বলা, লেখা ও পড়তে পারার দক্ষতা থাকা চাই, তবে যাদের মাতৃভাষা নেপালি তাদের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়৷ পশ্চিমবঙ্গ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পক্ষ থেকে এই নিয়োগ সংক্রান্ত একটি সংক্ষিপ্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে৷
শিক্ষাগত যোগ্যতা : পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ বা সমতুল কোনো বোর্ড থেকে মাধ্যমিক পাশ ছেলেমেয়েরা আবেদনের যোগ্য৷ কম্পিউটার অপারেশনে প্রাথমিক জ্ঞান ও ইংরেজিতে প্রতি মিনিটে ২০টি শব্দ অথবা বাংলাতে প্রতি মিনিতে ১০টি শব্দ টাইপ করার দক্ষতা থাকতে হবে৷
বয়স : ১৮ থেকে ৪০ বছর৷ তপশিলি প্রার্থীরা ৫ বছর, ওবিসি-এ ও বি ৩ বছর বয়সের ছাড় পাবেন ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীরা ৪৫ বছর পর্যন্ত সুযোগ পাবেন৷ অন্য রাজ্যের তপশিলি ও প্রতিবন্ধী প্রার্থীরা জেনারেল প্রার্থী হিসেবে গণ্য হবেন৷ বেতনক্রম : মূল বেতন ৫,৪০০ টাকা থেকে ২৫,২০০ টাকা, গ্রেড পে ২,৬০০ টাকা ও অন্যান্য ভাতা৷
আবেদন করার পদ্ধতি : এই নিয়োগ সংক্রান্ত সরকারি সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর দরখাস্ত করতে হবে অনলাইনে https://wbpsc.gov.in ওয়েবসাইটে ৷ এর জন্য প্রার্থীর একটি বৈধ ই-মেল আইডি ও মোবাইল নম্বর থাকতে হবে৷ দরখাস্তের নির্দিষ্ট জায়গায় প্রার্থীর সাম্প্রতিক কালে তোলা পাসপোর্ট মাপের রঙিন ছবি ও সই স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে৷ নির্দেশ অনুযায়ী দরখাস্ত পূরণ করে সাবমিট করার পর সিস্টেম জেনারেটেড অ্যাপ্লিকেশন ফর্মের এক কপি প্রিন্টআউট করে নিজের কাছে রেখে দেবেন, পরে এর প্রয়োজন হবে৷
প্রার্থী বাছাই পদ্ধতি : প্রার্থী বাছাই হবে লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে৷ লিখিত পরীক্ষা হবে দু’টি পার্টে৷ পার্ট-১: দেড় ঘণ্টা সময় সীমার ১০০ নম্বরের ১০০ টি অবজেক্টিভ টাইপ প্রশ্ন হবে এই সব বিষয়ে- ইংরেজি (৩০ নম্বর), জেনারেল স্টাডিজ (৪০ নম্বর), পাটিগণিত (৩০ নম্বর)৷ পার্ট-১ পরীক্ষায় পাশ করলে পার্ট-২ পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে৷ পার্ট-২ : কনভেনশনাল টাইপ পরীক্ষা হবে এই দুটি বিষয়ে- (১) ইংরেজি ও (২) বাংলা / হিন্দি / উর্দু / নেপালি / সাঁওতালি৷ প্রতিটি বিষয়ে থাকবে ৫০ নম্বর, মোট সময় থাকবে ১ ঘণ্টা৷ পার্ট-২ তে পাশ করলে কম্পিউটার ও টাইপ টেস্ট নেওয়া হবে৷ কোনো ইন্টারভিউ নেই৷ কমিশন প্রয়োজন মনে করলে পার্ট-২ পরীক্ষার প্রতিটি বিষয়ে আলাদা কার্ট অফ মার্কস স্থির করতে পারে৷ পার্ট-১ ও পার্ট – ২ পরীক্ষায় পাওয়া মোট নম্বরের ভিত্তিতে ফাইনাল মেধা তালিকা তৈরি করা হবে৷ পার্ট-২ পরীক্ষায় যে সকল পরীক্ষার্থী বাংলার পরিবর্তে অন্য কোনো ভাষা নেবেন তাদের প্রবেশন পিরিয়ডে বাংলা ভাষার ওপরে ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষায় পাশ করতে হবে৷ কোন প্রার্থী যদি উত্তরপত্রে নিজের নাম, রোল নম্বর বা কোনো আইডেন্টিফাইং মার্কস করে থাকে সেক্ষেত্রে মোট প্রাপ্ত নম্বর থেকে ১০ শতাংশ নম্বর কেটে নেওয়া হবে৷
লিখিত পরীক্ষার বিস্তারিত সিলেবাস : পার্ট-১ : ইংরেজি (৩০ নম্বর)- শব্দ ভাণ্ডার, ব্যাকরণ, বাক্য গঠন, সমার্থক, বিপরীতার্থক শব্দ ও শব্দের সঠিক ব্যবহার৷ জেনারেল স্টাডিজ (৪০ নম্বর)- দৈনন্দিন বিজ্ঞান, ভারতের সমস্যা ও সাম্প্রতিক ঘটনাবলী, ভারতের ইতিহাস ও ভারতের ভূগোল৷ পাটিগণিত (৩০ নম্বর)- ল.সা.গু, গ.সা.গু, বিভাজ্যতা, ভগ্নাংশ, ডেসিমেল, অংশীদারীত্ব, গড়, সুদকষা, অনুপাত, সমানুপাত, শতকরা, লাভ-ক্ষতি, সময়-দূরত্ব, আয়তক্ষেত্র ও বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল৷ পার্ট-২: (১) ইংরেজি – প্রতিবেদন, প্রেসি / সারাংশ, বাংলা / হিন্দি / উর্দু / নেপালি / সাঁওতালি থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ৷ (২) বাংলা / হিন্দি / উর্দু / নেপালি / সাঁওতালি- প্রতিবেদন, প্রেসি / সারাংশ, ইংরেজি থেকে বাংলা / হিন্দি / উর্দু / নেপালি / সাঁওতালিতে অনুবাদ৷ প্রার্থীদের আগাম প্রস্তুতির সুবিধার্থে যোগ্যতা ও প্রার্থী বাছাই পদ্ধতি সংক্রান্ত তথ্য পুরানো সরকারি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী দেওয়া হয়েছে৷ সম্পূর্ণ সরকারি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পরে নিয়োগ সংক্রান্ত খুঁটিনাটি তথ্য ‘কর্মসংস্কৃতি’ পত্রিকা ও ওয়েবসাইটে www.karmasanskriti.com সবিস্তারে জানানো হবে৷ অতিরিক্ত তথ্যের জন্য https://wbpsc.gov.in ওয়েবসাইট দেখুন৷
Official website: https://wbpsc.gov.in
short notification: Click Here